আমির খানকে একজন খুনী হিসেবে ঘোষণা করলেন পাকিস্তানের এক সংবাদের মাধ্যমে।
নিজস্ব প্রতিবেদন:- বলিউডের অভিনেতাকে খুনি বানিয়ে দিলো পাকিস্তানের সংবাদের মাধ্যমে, আমির খান খুনি বলে পাকিস্তানের নিউজযে সরাসরি সম্প্রচার করে, সঙ্গে তার ছবিও দেখায় সেই সংবাদের মাধ্যমে।
জানা গেছে যে বিভ্রান্তির কারণে লুকিয়ে রয়েছে আমির খানের নামের মধ্যে, সেখানকার একটি দুটি খুনের অভিযোগ পাকিস্তানের MQM নেতা সম্প্রতি ছাড় পেয়েছেন তিনি, এই খবরটি পাকিস্তানের সংবাদ এর মাধ্যমে সম্প্রচারিত হয়েছিল।
ছবিটি বলিউড অভিনেতা আমির খানের, কিছুক্ষণ ভুল ছবিটি সম্প্রচারিত হওয়ার বিষয় টি যখন নির্দিষ্ট নিউজ চ্যানেলে কতৃপক্ষ নজরে আসে সেই মুহূর্ত খবরটি স্ক্রিনশট সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গেছে।
খবরে স্কিনশট বিষয়টি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন নাইলা ইনায়াত নামে এক সাংবাদিক, তিনি খবরটি স্ক্রিনশট দিয়ে লেখেন খবরের হেডলাইন লেখেন দীর্ঘ 17 বছর পর এমকিউএম নেতা আমির খান দুটো খুনের ঘটনায় অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেলেন তিনি। তিনি টুউইট করে বলেন ,জানতাম না তো ভারতের বলিউড অভিনেতা আমির খান পাকিস্তানে ১৭ বছর ছিলেন।
নিজেস্ব পাতিবেদন:-স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, ভারতের মাটিতে এতো কিছু হয়ে যাওয়ার যুবকেরা বুঝলে ভারতকে বিশ্বগুরু করা সম্ভব, এই দুঃখের বিষয় যে আজ ভারত স্বাধীন হওয়ার পর স্বামী বিবেকানন্দের কথা চলতে কেউ শিখিনি।
বিদেশি জিনিসপত্র ছেড়ে দেশীয় প্যান্ট বা ধুতি পড়ে, স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখার সাথে সাথে দেশের টাকা দেশেই রাখতে বাধিত করে, যেভাবে ড্রিঙ্ক করার পরিবর্তে আখের রস খেলে স্বাস্থ্যের সাথে দেশের কৃষি সাফল্য হতে পারে. এই সমস্ত কথা শুনলে বেশিরভাগই ভারতীয় মুখ ঘুরিয়ে নেয়।
আজ বিশ্বে যত দেশ আর্থিক মহাশক্তি হয়েছে সমস্ত দেশ স্বদেশের উপর ভর করে, যেসব দেশ আমেরিকা চীন ও স্বদেশী কে প্রচার করে আজ বিশাল GDP এর রচয়িতা হয়েছেন, শুধু এই না ভারতকে অতীতে সোনার পাখি হিসেবে পরিচয় পাওয়া যায়, ভারতকে স্বনির্ভরতার উপর ঘর করে চলত।
এখনো ভারতকে মহাশক্তি দেশ হতে হলে স্বামী বিবেকানন্দর নীতির প্রতি চলতে হবে সবাইকে, আজ লকডাউন এ দেশকে বড় ইঙ্গিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কুড়ি লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা একটি বিষয়ের ওপর জোর দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ ফান্ডের দান করার জন্য দেশীয় কোম্পানিগুলো এগিয়ে এসেছে, আরেকদিকে ভারত থেকে কোটি কোটি টাকার কামানোর সাবান কোম্পানি বিভিন্ন ড্রিংকস কোম্পানি বা সিগারেটের বিদেশি কোম্পানিগুলো কোন টাকাও দেয়নি।
নিজেস্ব পাতিবেদন:- চীন তাইওয়ানকে বারবার তাদের অংশ মনে করেন , তাইওয়ান যখন বিশ্ব স্বাস্থ্য সভা অংশ নেওয়ার জন্য ভারতের কাছে সাহায্য চেয়ে ছিলেন, তখন নয়াদিল্লিতে চীনের দ্রুত বাসের প্রক্রিয়া ঘটে।
চীনের দ্রুতবাসের বলে জানান, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংগঠন তাদের সমস্ত প্রতিনিধিদের তাইওয়ানি এলাকার অংশ দায়িত্ব চীনের অবস্থান, ওয়ান চাইনা সিদ্ধান্তে সামলানো উচিত।
করোনা বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তাইওয়ান অনেকটাই সফলতা অর্জন করেছে, তাইওয়ানের সঙ্গে ভারতের কোন সম্পর্ক না থাকায় পরেও কয়েক সপ্তাহে দশ লক্ষ ম্যাক্স পাঠিয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই দান বিশ্বস্বাস্থ্য সংগঠনের অংশ নেওয়ার জন্য ভারতের সমর্থন প্রান্তের গ্রহণ মাত্র।
জঙ্গিসংগঠনগুলি পাকিস্তানের সাহায্যের তালিকা মধ্যে আছে।
নিজস্ব প্রতিবেদন:- সূত্রে জানা গেছে, পাকিস্তানের ন্যাশনাল প্রতিক্রিয়া প্লাননের দাবি, জঙ্গি কার্যকলাপ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার মার্কিন বিদেশের দফতরের দাবি করলেন, যে সন্ত্রাসবাদের আঁতুড়ঘরে জঙ্গি সংগঠনগুলোকে অর্থ সরবরাহ।
নিয়োগ পুরোদস্তর হচ্ছে। লস্কর-ই-তইবা, জইশ-ই-মোহাম্মদ মতো আন্তর্জাতিক তকমা পাওয়া সংগঠনগুলিকে পাকিস্তান এসব রকম ভাবে সাহায্য করে চলেছে।
জইশ-ই-মোহাম্মদ মতে জঙ্গি সংগঠন গুলি আরো বাড়বাড়ন্ত হয়েছে ইমরান খানের জামানায়।পাকিস্থানে বসেই বিদেশের মাটিতে নাশকতার ছক কষা হচ্ছে বলে দাবি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্ররে। এইজন্য ইসলামবাদের তরফে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ।
সূত্রে জানা গেছে:- ঔরঙ্গাবাদের এর মর্মান্তিক দুর্ঘটনা শিক্ষা এখনও। তাই আরো একবার বলি হতে হল সেই পরিযায়ী শ্রমিকদের। তারা পাঞ্জাব থেকে ফিরছিলেন মৃত ৬ জনের মধ্যে দুইজনের বাড়ি বিহারে, আর চারজনের মধ্যে একজন গোপালগঞ্জ আরেকজন পাটনা একজন ভোজপুরের বাসিন্দা।
পরিযায়ী শ্রমিকরা যখন বিদেশ থেকে ফেরার পথে রাতে রাস্তায় শুয়ে ছিল, তখন সেই শ্রমিকদের উপর দিয়ে চলে গেল সরকারি বাস। উত্তরপ্রদেশের মুজাফ্ফরানগরে ধাক্কায় মৃত্যু হল ৬ পরিযায়ী শ্রমিকের। গুরুতর আহত আরো ২ জন।
পুলিশ জানিয়েছে বুধবার রাতে এগারোটার নগদ দুর্ঘটনা ঘটেছে, বাসে কোনো যাত্রী ছিল না, চালক স্বাভাবিকের থেকে অনেক জোরে বাস চালাচ্ছিলেন। সেই জন্য এই দুর্ঘটনাটি ঘটে যায়। বাসটি ঝড়ের গতিতে আসছিল সামনে পরিযায়ী শ্রমিকদের দেখেও নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেনি চালক। তাদেরকে ধাক্কা মেরে সেখান থেকে সেই বাস চালক পালিয়ে যায়।
বাসের চাকায় লাগিয়ে থেকে ৬ দেহ, দাদা পাকিয়ে দেহগুলি পড়ে থাকে সেই রাস্তাতেই। বাকি চার-পাঁচ জন রক্তাক্ত অবস্থায় সেখানে পড়েছিলেন। এলাকাটি অন্ধকার হয়ে যাওয়ায় ঠিক কতজন রাস্তায় পড়েছিল তা দেখতে পারেনি প্রত্যক্ষদশীরাও।
পরে তাদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এই ঘটনার পর দুঃখ প্রকাশ করেন উত্তর প্রদেশের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী, তিনি প্রশাসনিক কর্তাদের নির্দেশ দেন, যাতে আর কোনো পরিচয় শ্রমিক হেঁটে না বাড়ি ফেরেন, সেই ব্যাপারে কড়া নজর রাখতে।
এই ঘটনায় সরকারকে কটাক্ষ করে টুইট করেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব, তিনি বলেন গরীব মানুষগুলোর প্রাণের দাম কি এতই কম, প্রথমে ট্রেনের পরে তারপর বাসে পড়ে মরতে হবে ওদের, সরকার কি করছে।
গত কয়েক বছরে সীমান্তে যা করেনি করোনা ভয়াবহ মধ্যে, নিজেদের সীমান্তে অতিরিক্ত মাত্রা সেনাবাহিনীর চাপ বাড়িয়ে দিলো চীন।
সার সংক্ষেপ:- সূত্রে খবর পাওয়া গেছে,বারবার চীনা সামরিক বাহিনী হেলিকপ্টার উড়তে দেখা গেছে। ভারতের সীমান্তে বায়ুসেনা সতর্ক করে দিয়েছেন। সীমান্তে চিনা হেলিকপ্টারে গতিবিধি পাওয়া গেছে। এই রিপোর্টটি ভারতীয় বায়ুসেনারা তৎক্ষণাৎ ভারতীয় যুদ্ধবিমান লাদখ সেক্টরে সীমান্তে নিয়ে যাওয়া হয়। সূত্রে এও জানা গেছে বেশ কয়েক বছরে এইভাবে কখনো সীমান্তে চীন বায়ুসেনা এত সংখ্যক পাঠায়নি। চীন ভারতের সীমান্ত লঙ্ঘনের যে চেষ্টা করেছে তাতে চিন্তা বেড়েছে ভারতীয় বায়ুসেনার। গত কয়েক সপ্তাহে ভারত ও চীনের সেনা পূর্বে নাদখের বেশ কঠিন লড়াইতে রত ছিল। উত্তরের তীরে সামরিক বাহিনীর মধ্যে এ সংঘর্ষ শুরু হয়েছিল। পরদিন সকালের কথা বিনিময় থেমেছিল, যে সময়ে লড়াই করতো ভারতীয় ও চীনা সেনা জখম হত তারা। যাতে প্রায় দুই দিকে 200 সেনা যুক্ত ছিল, পরে পরিস্থিতি সামলাতে সীমান্ত এলাকার অতিরিক্ত সেনা মোতায়ন করা হয়।
সার সংক্ষেপ:- ভারত শাসিত কাশ্মীরের পুলওয়ামায় ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর উপর হামলা করে, তারপর 26 শে ফেব্রুয়ারি ভোররাতে পাকিস্তানের সীমা অতিক্রম করে, জইশ-ই-মোহাম্মদ জঙ্গির সংগঠনে ঘাঁটি ধ্বংস করে দেয়, বহু সংখ্যক জঙ্গী মারা গেছে বলে জানিয়েছেন ভারতীয় বাহিনী।
তাই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির, বলেছেন যেকোনো সময়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী আক্রমণ করতে পারে পাকিস্তানের উপর, পাকিস্তান যতবার ভারতের উপর হামলা করেছে ততোবারই ভারতীয় সেনার পাল্টা জবাব দিতে পিছু হটেনি।
ভারতীয় সেনারা সার্ভিলেন্স সিস্টেম দিয়ে তাদের উপর বারবার নজরদারি করছে, 14 ই ফেব্রুয়ারি ভারতের নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পুলওয়ামাতে একদল জঙ্গি হামলায় 40 জন ভারতীয় সেনা নিহত হন।
এরপর ভারতীয় সেনা সার্জিক্যাল স্ট্রাইক মাধ্যমে পাকিস্তানের কিছু জঙ্গি ঘাঁটিতে আক্রমন করে, তাদের কিছু জঙ্গি ঘাঁটি বায়ুসেনার মাধ্যমে গুলি বোমা দিয়ে উড়িয়ে দেয়, তারপর থেকে পাকিস্তানি সেনারা ভারতের বায়ুসেনার উপর গতিবিধি নজর রাখছে পাকিস্তানের সেনারা।
ইমরান খান সেপ্টেম্বরের কাশ্মীরকে নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে রাগ দেখিয়ে ছিলেন।
কাশ্মীরকে নিয়ে সারা বিশ্বের কোন দেশ আজ পাকিস্তানের পাশে নেই, তারপর সেই দেশের নেতারা কিছু কাহিনী ফাঁস করতে ছাড়ছেন না, ভারতের পাশে থাকা সেই দেশ গুলি কে মিসাইল দিয়ে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিল পাকিস্তানের এক মন্ত্রী।
পাকিস্তানের কাশ্মীর বিষয়ক মন্ত্রী আলি আমিন মঙ্গলবারে বলেন, কাশ্মীর কে নিয়ে ভারতের সঙ্গে যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে তাতে যদি আরো বেশি হয়ে যায়, তাহলে যুদ্ধ করতে বাধ্য হবে পাকিস্তান, যে সকল দেশ কাশ্মীর কে নিয়ে ভারতকে সমর্থন করছে, তাদেরকে শত্রু বলে গণ্য করবে পাকিস্তান, তখন লক্ষ লক্ষ মিসাইল ছাড়বে পাকিস্তান তাদের ওপর।
সেপ্টেম্বরে কাশ্মীর নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে রাগ দেখিয়েছিলেন ইমরান খান, রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় ইমরান খান বলেন, দু'দেশের মধ্যে যুদ্ধ হলে অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, দুটি পরমাণু শক্তিধর দেশের যুদ্ধে তখন তার ফল দেশের সীমানার মধ্যে আটকে থাকে না।
হিন্দু ও খ্রিস্টানদের খাবার দিতে অস্বীকার করলেন সায়লানি ওয়েলফেয়ার একটি বেসরকারি সংস্থা।
করোনা সংক্রমণে সারাবিশ্বে অর্থনৈতিক বিপর্যয় খাদ্য সংকটে পড়েছে, সারাবিশ্বে অগণিত মানুষ এই সময় ধর্ম জাতিগত পাকিস্তানের হিন্দু বা খ্রিস্টানদের খাদ্য দিতে না চাওয়ায় পাকিস্তানকে সতর্ক করলেন মার্কিন সরকারি সংস্থা। ইসলামবাদকে কড়া হুঁশিয়ারি জানিয়েছে মার্কিন সরকারি সংস্থা, আর বলেছেন সকলের কাছে খাবার পৌঁছে দিতে হবে।
আমেরিকার আন্তর্জাতিক অণুরিমা ভার্গভ, ধর্মীয় স্বাধীনতার সংস্থার কমিশনার বলেছিলেন "কোভিড-১৯, ভাইরাসটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।পাকিস্তানের নিজস্ব পরিবারকে সুস্থ রাখার জন্য অন হারের সঙ্গে লড়াই করে যাচ্ছে।
কারো ধর্মীয় বিশ্বাসের জন্য এভাবে তাঁকে খাদ্য সাহায্য থেকে বাদ দেওয়া উচিত নয়। সায়লানি ওয়েলফেয়ার বেসরকারি সংস্থা পাকিস্তানে হিন্দু ও খ্রিস্টানদের খাদ্য সাহায্য দিতে অস্বীকার করেন।এসব একেবারেই বরদাস্ত করা যাবে না। অণুরিমা ভার্গভ, হিন্দু , মুসলিম, খ্রিস্টান, সকলের মধ্যে যাতে যত খাদ্য সমান ভাগে ভাগ করে দায় হয়। পাকিস্তানের সরকারের এই বিষয়টিতে আলোচনা করা হয়েছে।
সায়লানি ওয়েলফেয়ার বেসরকারি সংস্থা বলে ছেন শুধুমাত্র মুসলিমদের জন্য সংরক্ষিত। এইভাবে খাবার নিয়ে ধর্মভিত্তিক বৈষম্য পাকিস্তানের যেন আর না হয়। এই বিষয়টিকে সতর্ক করলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডলার ট্রাম।
পাড়ার মহিলারা মদের ভাটিখানায় ভিক্ষোব দেখালো। মহিলারা বলসেন লোকজন নানান জায়গা থাকে আসছে মদের ভাটিখানায় তাই পাড়ার মহিলারা আর কিছু করতে না পাড়ায় বিক্ষোভ করলেন।
তারা বলেসেন তারা পুলিশ প্রশাসন কে জানিয়েসেন তবুও কোনো কাজ হয়নি তাই তারা বিক্ষোভ দেখানলান। পাথর ইট সূরে মারে তাদের মধ্যে কিছু লোক আঘাত পায় বাকি সবই পালিয়ে যায়।
তারপর পুলিশ সেখানে গিয়ে কিছু মহিলাকে গেপ্তার করে সেখান কার পরিস্থিতি আয়াতে আনে। সেখানকার পুলিশ তাদের সঙ্গে কথা বলে। পাড়ার মহিলারা বলেন লোকজন নানান জায়গা থাকে আসছে মদের ভাটিখানায় তারা বলসেন তারা যেন সেই ভাটিখানাটি বন্দ করে দায়।
তারা বলসেন গ্রামে মধ্যে ভাটিখানা তাদের বাড়িতে থাকা যাসছে না তাদের বাড়িতে বাচ্চা আছে এই ভাবে যদি ভাইরাস ছাড়াবে তাদের কি হবে তাই বিক্ষোভ জানালেন গ্রামে কিছু মহিলা। পুলিশ পোশাসন তাদের যদি সাহায্য না করে তাদের কি হবে এই পরিবেশের কি ভায়াভয় অবস্থা হতে পাড়ে। মদের দোকানে কোনো দূরত্ব মানা হচ্ছে না।
পাকিস্তানকে হামলা করার জন্য পস্তুতি নিসছে ভারত আর না
এয়ারস্ট্রাইকের পালটা হামলার পাকিস্তানের কিছু জায়গা যে ভাবে তারা ভারতের পাকিস্তানি সেনা বারবার হামলা করে একার পর এক হামলা করে যাচ্ছে একার পর এক ভারতীয় সেনা মারা যাচ্ছে তাই আবার আর না।
ভারত সেনারা বলছেন পাল্টা জবাব দিতে তারা পিছপা হন না হাত পা ধরে ট্রেনে এগিয়ে দিয়েছে ভারত দেশের রাজনীতি না হলে।
এসব হামলার কড়া জবাব দিতেন দেশের সেনারা এক সেনা সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্যে বলেছেন কয়েক দিন আমাদের সময় দিন লাহোরে ঢুকে পাকিস্তানি সেনাদের কে মেরে আসবো।
ওদের জঙ্গিরা আমাদের 40 জন কে মেরেছে আমরা এখনো পর্যন্ত ওদের 400 জনকেমেরে আসতে পারি আমাদেরকে আটক করবেন না আর কতদিন সার্জ করতে হবে।
তাই ভারতীয় সেনা পাকিস্তানের অবৈধভাবে জায়গা দখল কার পস্তুতি নিচ্ছে ভারতীয় সেনা। ভারতের কিছুটা অংশ পাকিস্তানে অবস্থা তাই সেই বাকি অংশ কেড়ে নেওয়ার খুবই দরকার তাই ভারতীয় সেনারা খুব শিগগিরই সেই বাকি অংশটা নেওয়ার চেষ্টা করবে তারা।
মুগবেড়িয়া অঞ্চলে আকাশ থেকে আঠার মতো সাদা পদার্থ পড়লো হঠাৎ।
আঠার মত সাদা পদার্থ ভেসে উঠলো পূর্ব মেদিনীপুরের মুগবেড়িয়া, অঞ্চলে গত এক সপ্তাহ ধরে সেখানে হঠাৎ সেই তরলপদার্থ আকাশ থেকে পড়ছে পর্যন্ত কেউ বলতে পারছে না ।
বাড়ির ভেতরে বা বাইরে আঠার মত সাদা তরল পদার্থ পড়ছে, সেই তরল পদার্থ খুবই ঝাঝালো বড়ো বড় দায় মুহুর্তের মধ্যে কাপড়ের দাগ ধরে যায়, চুলে পড়লে মুহূর্তের মধ্যে শক্ত হয়ে যায়, ঝাঁঝালো গন্ধ শরীরে পড়লে জ্বালা অনুভূতি হয়, বিস্কুটের গন্ধের মতো সেই তরল পদার্থ।
ঘরের মধ্যে রাস্তায় যেখানে পড়ছে দাগ হয়ে যাচ্ছে দাক ধরে যাচ্ছে জামা-কাপড় এবং বই এ, ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে বাড়িতে পা রাখতে ভয় পাচ্ছেন এরা, তবে এই ঘটনা গোটা গ্রাম জুড়ে নয় শুধুমাত্র মুগবেড়িয়া গ্রামে শুধু এই তিনটি বাড়িতেই পড়ছে এই সাদা তরল পদার্থ।
নন্দীগ্রামে রেশন ডিলারের পতি আগুন জ্বালো রেশনে কম দেয়ার তাদের পাতি বিক্ষোভ দেখালেন ধুমধুম-র গ্রাম পতিবাসী।
গ্রামবাসী পুলিশ পোশাসনকে জানিয়ে ছিলেন তবুও কোনো কাজ হয় নি। তারপর ৩মে ,২০২০ রবিবার পতিবাসী রেশন তুলতে গিয়ে হাতে নাতে ধরলো সেই রেশন ডিলার কে তারপর মারধর করে তাকে তার মোটর বাইক ভাঙ্গে নদীতে ফলে দেয়। রেশন ডিলারের দোকানে ভাংচুর করে পতি বাসীরা।
গ্রাম পতিবাসী বিক্ষোব দেখে রেশন ডিলার সেখান থেকে পালিয়ে যায়। তারপর সেখানে ব্লক অফিসার আসন , পুলিশ অধিকার ওখানে আসন সেখানে নিয়তনে আনে। পুলিশ পশাসন কে গ্রামবাঁশি ঘিরে ধরে বলেন এর আগে থাকে আমাদের কে চাল, ডাল, কম দিতো বলে জানাতেন। এর সঙ্গে বলেন তাকে গেপ্তার করতে হবে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন যে দোষী তাকে যাতায়াতো শাস্তি দেয়া হবে। রেশন ডিলারকে সাস্পেন করে দিয়েছেন। সাধারণ মানুষ চাইছেন তাকে যেন গেপ্তার করা হয়।
পুলিশ অধিকারীরা বলছেন, সেই রেশন ডিলার কিছু মৃত মানুষের রেশন কার্ড জমা না করে, সেই নামে এত দিন রেশন তুলছিলেন, মৃত মানুষের কার্ড গুলো ব্লক অধিকারী অফিসে জামা করার কথা।
কেউ মারা গেলে তার রেশন কার্ড সরাসরি সেই কার্ড ব্লক আপিসে জামা করে।
এলজি পলিমার বিষাক্ত গ্যাসে মৃত ১১ মারাত্মক গ্যাস ছড়ালে
এখনো পযন্ত ২৫০ পরিবারকে স্থানান্তরিত করা হয়েছে, ৮০০ জনকে এখনো চিকিৎসা চলছে, এখন পরিস্থিতিকে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা গিয়েছে, অন্ধপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী, জগমোহন রেড্ডি, গোষণা করলেন, নিহতদের পারিবারপুছু ১ কাটি টাকা ক্ষতি পূরণ দেবে.
5000 টনের জোড়া ট্যাংকি সেখান থেকে গ্যাস লিক হয়ে বাতাসে মিলিয়ে গেল এবং 5 কিলোমিটার ধরে রাস্তায় যারা হেঁটে যাওয়া কিছু তারা অসুস্থ হয়ে পড়ে,তাৎক্ষনাক তাদেরকে নিয়ে যাও হয় হসপিটাল, এখনো পর্যন্ত খবর জানা গেছে মৃত 11 জন এবং অসুস্থ প্রায় ১৫০০ মতো .
ভেন্টিলেশন প্রায় ৮০ জন মতো, অসুস্থ এবং হসপিটালে তাদের ভর্তি করানো হয়েছে, এবং মানুষের সঙ্গে সঙ্গে কিছু গবাদি পশু মারা গেছে, শাসকষ্ট হয়ে রাস্তাতে মৃত্যু তাদের.
বুধবার রাত থেকে কারখানা একটি অংশের কাজ চালু প্রস্তুতি শুরু হয়, জানা গাছে যে তাপমাত্রা বিক্ষোভের ফলে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে, গাফিলতির অভিযোগে কোম্পানী কর্তৃকপক্ষে ফৌজদারি মামলা দেয় .
উদ্ধার এনজিও-র এবং নৌসেনা, বিশাখাপত্তনমের গ্যাস লিক এর ঘটনা শুনে এলাকাবাসী হতভম্ব হয়,
তাৎক্ষনাক নরেদ্র মোদী সরকার পুরো বিষয়টি যাঁচিয়ে দেখতে বলছেন, পুলিশ পশাসনকে . দোষীদের করা শাস্তি দিতে বলসেন সিপিমএর,নেতা কতৃপক্ষ.
এলজি পলিমার কারখানায় হঠাৎ করে গ্যাসের ট্যাঙ্কি লিক হয়ে বাতাসে মিলিত হয়ে যায় এবং সেখানকার আশেপাশে অনেক পশু ও মানুষের শ্বাস নিশ্বাস নিতে মারা যায়, এখানে মোদি সরকার বলেছেন পুলিশ প্রশাসনকে পুরো বিষয়টা যেন খতিয়ে দেখেন এবং যারা দোষী তাদেরকে শাস্তি দেয়.
রেলের সিদ্ধান্তে রাজনৈতিক তরজা, তুঙ্গে পরিযায়ী পরিযায়ীদের ফেরত কেন্দ্রের, ভূমিকায় তোপ বিরোধীদের পরিযায়ীদের ফেরাতে খরচ দেবে, কংগ্রেস ঘোষণা সানিয়ার পরিযায়ী ফেরাতে তড়িঘড়ি সিদ্ধান্ত বদল কেন্দ্রর, পরিযায়ীদের ফেরাতে রেলের ৮৫% রাজ্যের খরচ ১৫% পরিযায়ী শ্রমিকদের টিকিট কেটে ট্রেনে চড়তে হবে.
সোনিয়া গান্ধী, সভাপতি, কংগ্রেস :- বলেছিলেন সমস্ত খরচ বাবদ খাওয়া-দাওয়া তাদের কংগ্রেস প্রার্থী পুরো খরচ কংগ্রেস প্রার্থী উঠাবেন .
অধীর চৌধুরী, কংগ্রেস প্রার্থী :- বললেন হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যাংক থেকে লুট হয়ে যাচ্ছে তাদের জন্য মাথাব্যথা নেই আপনাদের গরিব লেবারি করে খাচ্ছেন তাদেরকে বাড়ি ফিরে নিয়ে আসা সময় টাকা সমস্ত খরচ উঠাবেন . সিপিএমের দাবি :- সংবিধানের সপ্তম তপশিলি কেন্দ্রের তালিকা ৮১ নম্বর অনুযায়ী এক রাজ্য থেকে আরেক রাজ্য, ........শ্রমিকদের পাঠানো এবং কোয়ারেন্টিনে রাখা, দুই-ই কেন্দ্রীয় সরকারের দায়িত্ব.
মোহাম্মদ সেলিম, সিপিএম পলিটব্যুরো, সদস্য:- ১৫১কোটিটাকা দিয়ে আরো বলেন ভাড়া দিতে হবে আরো ৩০টাকা এবং ৫০টাকা এক্সট্রা দিতে হবে .
তৃণমূলনিশানাতে মোদি সরকার দীনেশ ত্রিবেদী, তৃণমূল নেতা:- তারা সাধারণ লেবার তাদেরকে বাড়ি ফিরে নিয়ে আসা হোক তারা কোনো রকমের পিকনিকের যায়নি যাতায়াতের ব্যবস্থা করে দিন ফ্রিতে যাতায়াতের ব্যবস্থা হয়. বিরোধী তাদের অভিযোগ বিদেশ থেকে ফেরার সময় বিনামূল্যে এবং যারা ঠিক মতন ভাবে খেতে পারছেনা পরিযায়ী শ্রমিকদের টিকিট কেটে ট্রেনে উঠতে হবে এর থেকে স্পষ্ট মোদি সরকারের কাছে কাদের গুরুত্ব বেশি বিজিপি অবশ্য অভিযোগ মানতে নারাজ.
but I could immediately sense there was something more special about her. The bidding war started. Within minutes the room was up to $25,000; it was like nothing I had seen before. As soon as I made a bid, someone bid $10,000 higher. Quickly I realized I was playing with the big boys in the room. Bidding slowed down as we reached $40,000. The smell of that much money caused the side girls to start circling the high bidders in an effort to get the money for them.
They were like vultures circling an animal in its last moments. Knowing I was out of my league I made one last bid at $45,000.
It was the last shot, but it was all the money I had to spend and I hoped that it was enough. Seconds passed by.
The host made one final call for another bidder. Trying to play it cool, I took a sip from my drink and casually looked around the room. Then I heard the word ‘SOLD’.
I couldn’t believe it: the exotic beauty that every man in the room wanted was going home with me. I paid the host and was escorted to a private table where Vivica was waiting.
We exchanged introductions. She seemed a bit cold, as if she was numb to the whole process. I tried to initiate conversation with her but she would just answer quickly, smile, then look away.
The Spot was closing up. I took her hand and we made our way outside and waited for the car to pick us up. The entire ride was silent.
This wasn’t the typical experience I was used to, and didn’t really understand why she was so stand-offish. We arrived at my place. I paid the driver, then headed up the elevator.
I unlocked the door and gestured for her to go inside. I immediately headed to the bar to fix us some drinks, while she made her way to the couch. I tried to make her comfortable, to engage her in small talk, but nothing really worked. We sat there in silence for some time with our drinks.
I was on the verge of giving up on my evening when she looked up at me and started to talk. She said she was sorry that I had to spend so much money on her,
that $45,000 seemed like a ridiculous amount of money to spend on a night with one person. I leaned forward and looked directly into her eyes and told her the truth,
that I couldn’t bear for anyone else to spend even a minute with her. For the first time, she smiled and her eyes opened wide, and she looked even more beautiful than before.
She told me I was different from the other men that she had been with. There was something kind about me. Her comment took me back. What kind of life had she lived, I wondered,
if someone like me seemed foreign to her? I pictured the type of guys from The Spot and their stories about the degrading things they made the girls do. That wasn’t something I was ever into, even their stories made me feel uneasy.
This was the world Vivica knew. I felt bad for her. I had spent a ridiculous amount of money to bring her home, but now it felt wrong.
She wasn’t like the other girls who just wanted some quick cash and gave no emotion to the time we spent together. I leaned forward and grabbed her hands. I told her she didn’t have to sleep with me. A concerned look came over her face and she started to tell me The Spot would find out and take action against her. I assured her they would never know and asked her to make me a promise,
to take the money she made that night and try to find another line of work. Her eyes started tearing up. Then she mumbled the name ‘Anaya’.
Before I could ask who Anaya was, she told me it was her real name. She had spent the first half of her life living in Mumbai before her father got a job in the US.
The tension that had been between us all night was gone. As we talked more, about our lives back in India, a familiar feeling came over us. We had a few drinks and even danced a little.
I pulled out a few CDs of popular song items from my favorite Bollywood flicks and Anaya’s face lit up. There was no one in New York that I was able to relate to on that level, no one who appreciated Indian culture.
It felt nice to have someone who shared some of those interests. As the night grew, the chemistry between us started to change. By connecting on a personal level an attraction had started to form.
At one point I sat down with a glass of wine and watched her dancing in front of the window, her diamond and gold jewelry sparkling like little stars as she floated around the room.
She moved with such grace and confidence as if she were a goddess enchanting me with her dancing. Her hips swaying in a circular motion started to get me aroused. As my body heated up, it felt as if the room was on fire.
I undid the top buttons of my shirt, trying to stay calm. Anaya knew exactly what she was doing to me. With her sari flowing behind her, she slowly walked towards my direction. Kneeling down in front of me, she grabbed my thighs firmly with her hands. She leaned forward and planted a delicate kiss on my lips. With our bodies inches away from one another, she whispered in my ear that she wanted to make love.
I stood up, gently placing my hands around her waist as I pulled her up towards me. I began kissing her neck. The scent of her perfume was so intoxicating, something I couldn’t get enough of.
She began to moan lightly as my lips made their way down her neck. She removed her pallu, exposing her soft, ample breasts and placed my hands on them.
I delicately squeezed her breasts, sending shudders through her body. I started removing my clothes. As I stood there naked in front of Anaya, I could see an overwhelming sense of passion glaze over her face.
At that moment she wanted nothing more than my body to fulfill her every desire. We started to kiss passionately. I made Anaya lean against the wall, our bodies pressed tightly together as I entered her.
She couldn’t help but let out loud moans of pleasure with each passionate thrust. Tasting the saltiness of her skin, our bodies began to move in a rhythm as if we were one. At times she took control, moving her body in a circular motion. My body began to shake with pleasure. I asked her to slow down, but she knew that she had me to the point of ecstasy. Her dance had me in a total frenzy.
Our bodies, exhausted from a night of passion, drenched in perspiration, approached our sexual peak. As we finished, we passionately kissed one another. Her legs were wrapped firmly around my waist,
my hands tangled in her beautiful, dark locks of hair. We stood there for a few minutes longer, lost in the labyrinth of our passion, our bodies still as one.
That was the first of many nights that I would spend with Anaya. There was amazing chemistry between the two of us, something that couldn’t be bought with money. As the months went by the dynamics of our encounters changed. I stopped going to The Spot and she stopped performing there.
While we enjoyed our late night sinful adventures, we started spending time together at the park and going to dinner. I began to learn to truly play in this great big sleeping city.
The sexual chemistry that brought us together too began to change into something much deeper. Almost a year after we met, we decided to make a life-changing commitment.
We made plans to move back to Mumbai so we could spend more time with each other and our families. Money just didn’t seem to be important any more.
I’m still amazed how fate brought the complicated worlds of two lonely souls together to share a lifetime of love.
You can search for Google and You can share this post-Facebook, Whatsapp, Instagram.